• শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কাদের মির্জার নিপীড়নের শিকার বিএনপি-জামায়াত-আওয়ামী লীগও জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকা বিষয়ক সেমিনার ডিজেল জেনারেটর নাকি গ্যাসোলিন জেনারেটর কোনটি ব্যবহার করা উচিৎ নোয়াখালী বিএডিসিতে তথ্য চাইতে গেলে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা গণপূর্ত বিভাগের বন্দোবস্তের পাঁচগুণ জায়গা অবৈধভাবে দখল নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ নোয়াখালীতে  প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন  ১০ম গ্রেড সহকারীদের শুধু দাবী নয় এটা তাদের নূন্যতম অধিকার নোয়াখালীতে স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা,স্বামী আটক টানা বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবার বন্যার আশঙ্কা

কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজিতে

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শনিবার, ১ জুলাই, ২০২৩

ঈদের ছুটিতে ঢাকা শহর প্রায় ফাঁকা। এর মধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা কম, তবুও কাঁচা মরিচসহ নিত্যপণ্যের দাম চড়া।

শুক্রবার (৩০ জুন) পুরান ঢাকার শ্যামবাজার, মালিবাগ, কেরানীগঞ্জের জিনজিরা, আগানগর, কালীগঞ্জ এবং রাজধানীর হাতিরপুল কাঁচা বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাজারগুলোয় লাগামছাড়া কাঁচা মরিচের দাম। বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজিতে। হাতেগোনা ক্রেতা-বিক্রেতা থাকলেও বাজারে সবজি, মাছ ও মুরগিসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম অত্যন্ত।

বিক্রেতারা জানান, বেশ কয়েকদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের দাম। একদিকে ঈদ, অন্যদিকে বর্ষকালে সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়ছে। আর ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে বিক্রেতারা কাঁচা মরিচের দাম বাড়াচ্ছেন। এর পেছনে অসাধু ব্যবসায়ীরা দায়ী।

সাদ্দাম নামে এক বিক্রেতা বলেন, কোরবানির পশু আনা-নেওয়ার কাজে ট্রাকগুলো ব্যস্ত থাকায় কাঁচা মরিচের সরবরাহ হয়নি।

দীপালী নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারে কাঁচা মরিচের দাম লাগামছাড়া। ইতোমধ্যে সরকার আমদানির অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াচ্ছেন।

আল আমিন নামে আরেক ক্রেতা বলেন, মরিচ ছাড়া তরকারি রান্না করা যায় না। অন্য মসলা না থাকলেও চলে, মরিচ ছাড়া তরকারি স্বাদ হয় না। কিন্তু যেভাবে দাম বাড়ছে তাতে মরিচ কেনাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে।

এদিকে, বাজারে অন্যান্য সবজির দামও ঊর্ধ্বমুখী। প্রতিটি সবজি কেজিতে দাম বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। বাজারে প্রতিকেজি করলা ১২০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৪৫ টাকা, টমেটো ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, আলু ৪০ টাকা ও শসা ৭০ টাকা।

দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, আদা ও রসুনের। বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। প্রকারভেদে প্রতি কেজি আদা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা এবং রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ২০০ টাকায়।

ঊর্ধ্বমুখী মাছের বাজারও। আকারভেদে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৭০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়। বাজারে প্রতিকেজি দেশি মাগুর ১ হাজার ৩০০ টাকা, দেশি শিং ১ হাজার ৪০০ টাকা ও শোল ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিকেজি টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, রুই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, কাতল ৩৮০ থেকে ৪৩০ টাকা, পাবদা ৬০০ থেকে ৮০০, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.