• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
আমাদের দেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে: মো. শাহজাহান ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে: জামায়াত নেতা ইয়াছিন আরাফাত নোবিপ্রবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত পাসপোর্টে হয়রানি বন্ধ ও জনগনের সাথে সুসম্পর্ক উন্নয়নে বিদায়ী জেলা পুলিশের ডিআইও-১ এর প্রশংসনীয় উদ্যোগ! নোয়াখালীতে “দ্যা হান্ড্রেড বল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট” এর শুভ উদ্বোধন সুধারামে আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে- কামরুল ইসলাম ব্যবসায়ীদের আর্তনাদ কবিরহাটে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ( বিএমএসএফ)’র  সাধারণ সভা জেলা প্রশাসকের কাছে ৪ শত কম্বল হস্তান্তর করলো ‘আশা’ সোনাপুর পৌর বাসস্ট্যান্ডটি যেভাবে মার্কেটে পরিণত হচ্ছে

স্বামী হত্যায় সাজাপ্রাপ্ত স্ত্রী রহিমা আক্তার গ্রেফতার

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০২৩

জুয়েল রানা লিটন>
নোয়াখালী সদরে স্বামী আবু সোলায়মান মুহুরীকে হত্যার দুই যুগ পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনিকে (৫৫) গ্রেফতার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার রহিমা আক্তার ধনি নোয়াখালী পৌরসভার চন্দ্রপুর নীলকুঠির মৃত আবু সোলায়মান মুহুরীর স্ত্রী। তিনি মামলার ১০ বছর পর ২০০৮ সালে জামিনে বের হয়ে পলাতক ছিলেন।

র্যাব-১১ (সিপিসি-৩) নোয়াখালী কার্যালয়ের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, স্বামী হত্যায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালের ৭ মার্চ স্বামী অপহরণ হয়েছে বলে সুধারাম মডেল থানায় মামলা করেন স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি। মামলার তদন্তকারী সিআইডি কর্মকর্তা লুৎফুর রহমান মামলার এক বছর পর ১৯৯৮ সালে ২৮ মে একটি অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার করেন। মরদেহটি সোলেমান মুহুরীর বলে শনাক্ত করে তার পরিবার। পরে মামলার বাদী স্ত্রী রহিমা আক্তারসহ ৭ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করে পুলিশ।

চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি ওই মামলায় রহিমা আক্তারসহ তিনজনকে যাবজ্জীবন সাজা প্রদান করেন আদালত। সাজাপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন, বেগমগঞ্জ উপজেলার রায়কৃষ্ণপুর গ্রামের কালা মিয়ার ছেলে হেঞ্জু মিয়া (৫০) ও সুধারাম থানার আনোয়ার উল্লাহর ছেলে গৃহশিক্ষক সামছুদ্দিন (৪০)। আসামিরা ১৯৯৭ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সোলেমান মুহুরীকে সুধারাম মডেল থানার চন্দ্রপুর এলাকার নীলকুঠি নামক বাড়িতে হত্যা করে মরদেহ গুম করে রাখেন বলে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.