• শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কাদের মির্জার নিপীড়নের শিকার বিএনপি-জামায়াত-আওয়ামী লীগও জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকা বিষয়ক সেমিনার ডিজেল জেনারেটর নাকি গ্যাসোলিন জেনারেটর কোনটি ব্যবহার করা উচিৎ নোয়াখালী বিএডিসিতে তথ্য চাইতে গেলে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা গণপূর্ত বিভাগের বন্দোবস্তের পাঁচগুণ জায়গা অবৈধভাবে দখল নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ নোয়াখালীতে  প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন  ১০ম গ্রেড সহকারীদের শুধু দাবী নয় এটা তাদের নূন্যতম অধিকার নোয়াখালীতে স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা,স্বামী আটক টানা বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবার বন্যার আশঙ্কা

ব্যাটারদের ব্যাট আজ হেসেছে আপন মনে

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামের দেওয়া ১৫৭ রানের টার্গেট যেন আজ খুলনার কাছে মামুলি মনে হয়েছে। ধুকতে থাকা খুলনার ব্যাটারদের ব্যাট আজ হেসেছে আপন মনে। এর আগে চার ম্যাচে খুলনা টাইগার্সের জয় ছিল মাত্র একটি। শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) তামিম ইকবাল-ইয়াসির রাব্বির দলটি দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটের বড় জয়ে দলটি কোয়ালিফায়ারের লড়াইয়ে টিকিয়ে রাখলো। তাদেরও এখন রংপুর, চট্টগ্রামের সমান দুটি জয়।

ফিফটি মিস করলেও দারুণ ব্যাটিং করে আন্তর্জাতিক টি-২০ থেকে বিদায় নেওয়া তামিম ইকবাল। তবে জাতীয় দলে নিয়মিত হওয়ার লড়াইয়ে থাকা তরুণ মাহমুদুল হাসান জয় ফিফটি পেয়েছেন। আর অধিনায়ক ইয়াসির রাব্বি ঝড়ো এক ইনিংসে ফিনিশিং টেনেছেন।

টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় খুলনা। ব্যাটে নেমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ওপেনার ম্যাক্স ওডাউডকে হারালেও উসমান খান এবং আফিফ হোসেন রান পান। ওপেনার উসমান ৩১ বলে ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাট থেকে সাতটি চার ও একটি ছক্কার শট আসে।

তিনে নামা আফিফ ৩১ বলে ৩৫ রান করেন। একটি চার ও একটি ছক্কা মারেন বাঁ-হাতি এই ব্যাটার। এছাড়া ডারউইস রসুলি ২৫ রান করেন। ৯ বলে ২১ রানের ইনিংস খেলেন পেস অলরাউন্ডার ফরহাদ রেজা। তাদের ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে ৯ উইকেটে ১৫৭ রান তোলে চট্টগ্রাম।

জবাব দিতে নেমে শূন্য করে ফিরে যান খুলনার মুনিম শাহরিয়ার। এরপর ১০৪ রানের জুটি গড়েন তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল জয়। তামিম ৩৭ বলে ৪৪ রান করেন। চারটি চার ও একটি ছক্কা তোলেন। তরুণ জয় ৪৪ বলে ৫৯ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাট থেকে পাঁচটি চার ও একটি ছক্কা আসে। ওই জুটিতেই জয়ের পথে এগিয়ে যায় খুলনা।

পরে আজম খান ১৬ বলে ১৫ এবং ইয়াসির রাব্বি চারটি ছক্কা ও দুটি চারে ১৭ বলে ৩৬ রান করে চার বল থাকতে জয় তুলে নেন। খুলনার হয়ে বুড়ো পাকিস্তানী পেসার ওয়াহাব রিয়াজ ৪ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। বাংলাদেশি পেস অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিন ৪ ওভারে ৪০ রান দিয়ে নেন দুই উইকেট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.