• মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
আমাদের দেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে: মো. শাহজাহান ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে: জামায়াত নেতা ইয়াছিন আরাফাত নোবিপ্রবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত পাসপোর্টে হয়রানি বন্ধ ও জনগনের সাথে সুসম্পর্ক উন্নয়নে বিদায়ী জেলা পুলিশের ডিআইও-১ এর প্রশংসনীয় উদ্যোগ! নোয়াখালীতে “দ্যা হান্ড্রেড বল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট” এর শুভ উদ্বোধন সুধারামে আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে- কামরুল ইসলাম ব্যবসায়ীদের আর্তনাদ কবিরহাটে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ( বিএমএসএফ)’র  সাধারণ সভা জেলা প্রশাসকের কাছে ৪ শত কম্বল হস্তান্তর করলো ‘আশা’ সোনাপুর পৌর বাসস্ট্যান্ডটি যেভাবে মার্কেটে পরিণত হচ্ছে

জামিন পেলেন ফখরুল-আব্বাস

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৩

আদালত:

বিচারিক আদালতে বারবার নাকচ হওয়ার পর অবশেষে উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তাদের জামিন দেন।

পল্টন থানায় দায়ের করা নাশকতা মামলায় প্রায় এক মাস ধরে কারাগারে থাকা বিএনপির শীর্ষ দুই নেতাকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন উচ্চ আদালত।

আসামিপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। জামিন আবেদনের বিরোধিতা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। শুনানি শেষে আদালত ছয় মাসের জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন বিচারিক আদালতে চারবার নাকচ হয়। গতকাল সোমবার (২ জানুয়ারি) তাদের পক্ষে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করা হয়।

গত ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ ও স্থান নির্ধারণ নিয়ে উৎকণ্ঠা-উত্তেজনার মধ্যে গত ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে জমায়েত হওয়া বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত ও অনেকে আহত হন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে হাতবোমা ছোড়া হয়েছে- এমন অভিযোগ তুলে তখন ওই কার্যালয়ের ভেতরে অভিযান চালায় পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় দলটির বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ কয়েক শ নেতাকর্মীকে। সেদিন ফখরুলকে গ্রেফতার করা না হলেও পরদিন রাতে বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। সেই রাতে আটক করা হয় মির্জা আব্বাসকেও।

পরদিন ৯ ডিসেম্বর পুলিশের ওপর হামলা ও উসকানি দেওয়ার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে পাঠানো হয় আদালতে। আদালতে তাদের পক্ষে জামিন আবেদন হলেও তা নাকচ করে পাঠানো হয় কারাগারে। এরপর চার দফা নিম্ন আদালতে জামিন নামঞ্জুর করা হয় তাদের।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.