• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আমাদের দেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে: মো. শাহজাহান ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে: জামায়াত নেতা ইয়াছিন আরাফাত নোবিপ্রবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত পাসপোর্টে হয়রানি বন্ধ ও জনগনের সাথে সুসম্পর্ক উন্নয়নে বিদায়ী জেলা পুলিশের ডিআইও-১ এর প্রশংসনীয় উদ্যোগ! নোয়াখালীতে “দ্যা হান্ড্রেড বল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট” এর শুভ উদ্বোধন সুধারামে আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে- কামরুল ইসলাম ব্যবসায়ীদের আর্তনাদ কবিরহাটে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ( বিএমএসএফ)’র  সাধারণ সভা জেলা প্রশাসকের কাছে ৪ শত কম্বল হস্তান্তর করলো ‘আশা’ সোনাপুর পৌর বাসস্ট্যান্ডটি যেভাবে মার্কেটে পরিণত হচ্ছে

নির্যাতনের অভিযোগে ওসিসহ ৭ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

প্রতিহিংসার জেরে এক আইনজীবীকে ধরে থানায় এনে পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন ও মামলার আসামি করার অভিযোগে নোয়াখালী সুধারাম মডেল থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনিসহ সাত পুলিশকে আসামি করে আদালতে মামলা করা হয়েছে। মামলাটি প্রাথমিক তদন্তের জন্য চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেন জেলা ও দায়রা জজ ফজলে এলাহি।

নোয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য মিনারুল ইসলাম মিনার বুধবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে নোয়াখালী দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করেন। কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন- সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান পাঠান, এসআই অপু বড়ুয়া ও কামাল হোসেন, এএসআই আবু তালেব ও মুন্সী রুবেল বড়ুয়া ও কনস্টেবল রাসেল।

অভিযোগপত্রে মামলার বাদী আইনজীবী উল্লেখ করেন, চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাত বছর বয়সী এক শিশুকে আসামি করে সুধারাম মডেল থানায় একটি মামলা রুজু হয়। মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মিনারুল ইসলাম মিনার আদালতে শিশুটির জামিন আবেদন ও মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। এ সময় শিশুকে আসামি করায় আদালত সুধারাম মডেল থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনিকে সশরীরে হাজির করে তিরস্কার করেন। আদালতে শিশুর পক্ষে আইনজীবী মিনারুল ইসলাম মিনার মামলা পরিচালনা করায় ওসি তার ওপর প্রতিহিংসা লালন করেন এবং বিপদে ফেলে অপমানের চেষ্টা করেন।

সবশেষ গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে করা এক মামলায় মিনারুল ইসলাম মিনারের মামা আবদুল করিম মুক্তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মিনার তার মামাকে দেখতে থানায় গেলে তাকে আটক করে শারীরিক নির্যাতন চালায় পুলিশ। তার পরিবারের সদস্যরা দেখা করতে এলে তাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন পুলিশ সদস্যরা। ঘুষের টাকা দিতে না পারায় তাকে একটি মামলায় আসামি করে আদালতে চালান করা হয়। এ ছাড়া রিমান্ড আবেদন না করার শর্তে তাদের থেকে ২০ হাজার টাকা আদায় করেন এসআই কামাল হোসেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.