• শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কাদের মির্জার নিপীড়নের শিকার বিএনপি-জামায়াত-আওয়ামী লীগও জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকা বিষয়ক সেমিনার ডিজেল জেনারেটর নাকি গ্যাসোলিন জেনারেটর কোনটি ব্যবহার করা উচিৎ নোয়াখালী বিএডিসিতে তথ্য চাইতে গেলে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা গণপূর্ত বিভাগের বন্দোবস্তের পাঁচগুণ জায়গা অবৈধভাবে দখল নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ নোয়াখালীতে  প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন  ১০ম গ্রেড সহকারীদের শুধু দাবী নয় এটা তাদের নূন্যতম অধিকার নোয়াখালীতে স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা,স্বামী আটক টানা বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবার বন্যার আশঙ্কা

বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বুধবার, ১০ মে, ২০২৩

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে জবিউল হক মাস্টার নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার ১৪ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. জুয়েল হাওলাদারকে (৩৮) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

বুধবার (১০ মে) ভোরে রাজধানী ঢাকার আশুলিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার জুয়েল হাওলাদার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার ইউনিয়নের সেবাগ্রামের মৃত ওমর ফারুকের ছেলে।

র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গ্রেফতার আসামি জুয়েল গ্রেফতার এড়াতে দীর্ঘদিন যাবত পলাতক ছিল। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে র‍্যাব তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

জানা যায়, জমি থেকে মাটি কাটার জেরে ২০০৯ সালের ২৩ জুন বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী আবদুর রশিদের ছেলে আলাউদ্দিন চৌধুরীর (৫৪) নির্দেশে অভিযুক্তরা মুক্তিযোদ্ধা জবিউল হকের মাথায় কাঠ দিয়ে আঘাত করেন। এতে তার মাথা ফেটে রক্ত বের হয়ে যায়। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

এ ঘটনায় নিহত জবিউল হকের ভাই হাজী নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে আলাউদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে রামগতি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১১ সালের ২১ মে মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দেন লক্ষ্মীপুর সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক বশির আহাম্মদ।

অভিযোগপত্রে তিনি মামলার প্রধান আসামি আলাউদ্দিনসহ আবদুল্লাহ, মাহবুব, স্বপন, জুয়েল ও মাকসুদ হাওলাদারকে অভিযুক্ত করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে ও সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক আজিজুল হক মামলার ৫ নম্বর আসামি জুয়েলের মৃত্যুদণ্ড এবং ৩ নম্বর আসামি মাহবুব ওরফে মাফুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.