• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আমাদের দেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে: মো. শাহজাহান ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে: জামায়াত নেতা ইয়াছিন আরাফাত নোবিপ্রবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত পাসপোর্টে হয়রানি বন্ধ ও জনগনের সাথে সুসম্পর্ক উন্নয়নে বিদায়ী জেলা পুলিশের ডিআইও-১ এর প্রশংসনীয় উদ্যোগ! নোয়াখালীতে “দ্যা হান্ড্রেড বল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট” এর শুভ উদ্বোধন সুধারামে আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে- কামরুল ইসলাম ব্যবসায়ীদের আর্তনাদ কবিরহাটে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ( বিএমএসএফ)’র  সাধারণ সভা জেলা প্রশাসকের কাছে ৪ শত কম্বল হস্তান্তর করলো ‘আশা’ সোনাপুর পৌর বাসস্ট্যান্ডটি যেভাবে মার্কেটে পরিণত হচ্ছে

সেলুন পাঠাগারওয়ালা কবি গোলাম মাওলা জসিমের শুভ জন্মদিন

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : রবিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৩

নয়া সকাল প্রতিবেদক :
এমন মানুষ আজকের সমাজে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর, যার মুখে লেগেই থাকে সব সময় এক চিলতে মিষ্টি হাসি। দেখা হলেই কথা বলার ঢঙ্গে মনে দোল খেতে শুরু করে ভালো লাগার সুবাতাস।জানিনা তার মনে কোন কষ্ট আছে কিনা ? তবে দীর্ঘদিনের পরিচয়ে এটুকুই স্পষ্ট বুঝতে পেরেছি তিনি মনে প্রাণে একজন সুখী মানুষ। বলছিলাম সেলুন পাঠাগারওয়ালা নামে খ্যাত জনপ্রিয় ও জননন্দিত কবি গোলাম মাওলা জসিমের কথা, বাংলাদেশের মধ্যে যদি ব্যতিক্রমধর্মী ধারাবাহিক সৃজনশীল উদ্যোগগুলোর তালিকা তৈরি করা হয় তন্মধ্যে এই মানুষটির নাম ও তার কাজের বিবরণী উল্লেখ না করলে তালিকা পরিপূর্ণতা পাবেনা।
আমি এই মানুষটির চিন্তাধারা ও মনন খুবই কাছের থেকে উপলব্ধি করতে পেরেছি।আপাদমস্তক সাংস্কৃতিক ধ্যান ধারণা যার মধ্যে বিরাজমান, ভাবে দেশ ও জাতির এবং বিশ্ববাসীর জন্য।তার জন্য তিনি সম্পূর্ণ নিজের।
ব্যক্তিগত অর্থে, অনেক কষ্ঠের পরিশ্রমের টাকা দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছেন “সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে “। ইতোমধ্যে তিনি বাংলাদেশের অনেকগুলো নরসুন্দরদের দোকানে “সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে “র সৌজন্য এ বুক সেলফ স্থাপন করছেন। যা অব্যাহত রয়েছে।সেই সৃজনশীল মানুষটির জন্মদিনে তাই দু চারটি লাইন সংক্ষেপে লিখে তার প্রতি জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানাতে পারলে নিজের কাছে শান্তি অনুভব হয়।
যতই দিন যাচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ বই পড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। বই মানে একজন খুবই ভালো বন্ধু এই ব্যাপারটা তাঁরা দিনদিন ভুলেই যাচ্ছে। সেলুনে চুল কাটতে এসে কাস্টমাররা ঘণ্টার পর ঘন্টা অপেক্ষায় থাকে। কেমন যেনো একটা বিরক্তি কাজ করে সবার মধ্যে। মনে হয় যদি কিছু একটা থাকতো তাহলে ওটা করে অপেক্ষার সময়টা কটিয়ে দেওয়া যেতো। আর তাই কাস্টমারদের এই চিন্তা দূর করতে এবং মানুষকে বই পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে এই উদ্যোগ।
আমরা চাই সারা বাংলাদেশ আপনার এই মহামূল্যবান উদ্যেগের সম্পর্কে জানুক এবং বইয়ের প্রতি বন্ধুত্ব তৈরি করুক।প্রিয় কবি ও ভাইয়ের জন্মদিনের এই হউক প্রত্যাশা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
No comments to show.