চোখে বার বার হাত দেবেন না। এতে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত ছড়ায়। তখন অ্যালার্জিক কনজেক্টিভাইটিস সংক্রামক হয়। বর্ষাকালে চোখের যত্ন নেওয়ার জন্য খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার যোগ করুন। খাবারে থাকা পুষ্টি চোখের ক্ষতি কমাতে সাহায্য করে। চোখের ব্যায়াম করুন। এতে কনজেক্টিভাইটিস প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
শাকসবজি
পালং শাক, বাঁধাকপির মত শাকসবজি লুটেইন এবং জেক্সানথিনের ভাল উত্স। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। যা চোখকে অবক্ষয় থেকে রক্ষা করে।
কমলা রঙের ফল এবং শাকসবজি
গাজর, মিষ্টি আলু, এপ্রিকট, পেঁপে, কুমড়ো বিটা ক্যারোটিনের ভাল উৎস। এগুলো ভিটামিন-এ এর একটি রূপ। যা চোখের স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আঙ্গুর, বেরি, মরিচ, কমলা
এ সব খাবার ভিটামিন সি এর ভাল উত্স। ইমিউন ফাংশন তৈরি করতে সাহায্য করে। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার। যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সহায়তা করে।
ডিম
ডিমকে চোখের জন্য একটি পরিপূর্ণ খাবার বলে মনে করা হয়। প্রোটিন, জিঙ্ক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উত্স। এ সব উপাদান যেকোনো সংক্রমণ থেকে চোখকে রক্ষা করে।
সালমন ও টুনা
এই তৈলাক্ত মাছগুলো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের সমৃদ্ধ উত্স। যা প্রদাহ কমায়। চোখের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে সমর্থন করে।
বাদাম
বাদাম ভিটামিন ই এর ভাল উত্স। যা চোখকে ফ্রি র্যাডিকাল থেকে রক্ষা করে। বাদাম, আখরোট, সূর্যমুখী বীজ, হ্যাজেলনাট অবশ্যই খাদ্যতালিকায় যুক্ত করতে হবে।